30 C
Dhaka
শনিবার, নভেম্বর ৯, ২০২৪

[১]ভাষা আন্দোলন থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলা যায়নি [১]উপমহাদেশে আমরাই একমাত্র ভাষাভিত্তিক রাষ্ট্র: মানণীয় প্রধানমন্ত্রী

[সংগৃহিত ছবি]

সালেহ্ বিপ্লব: [৩] প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের চেতনায় এগিয়ে যাচ্ছে। মহান একুশ যে আদর্শের শিক্ষা দিয়েছিল, সেই আদর্শে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে বলেই দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে। বিটিভি, বাসস

[৪] তিনি বলেন, ইতিহাসকে বিকৃতি করা এবং বঙ্গবন্ধুর অবদানকে অস্বীকার করা এটা বাংলাদেশের এক শ্রেনীর মানুষের মজ্জাগত। এখনও দেখবেন যা কিছুই করেন, সেটা তাদের ভালো লাগেনা, কোনটাই নাকি ভালো হয়না। এই ভালো না লাগা গ্রুপই কিন্তু বাংলাদেশের বদনাম ছড়ায় সব জায়গায়।

[৫] জাতির পিতার কন্যা বলেন, এই ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস থেকে বঙ্গবন্ধুকে  মুছে ফেলার চেষ্টা হয়েছিল, মুছে ফেলার চেষ্টা হয়েছিল স্বাধীনতার ইতিহাস থেকে। কোথাকার কোন মেজর সাহেব ঘোষণা দিল, আর বাংলাদেশ স্বাধীন হয়ে গেল! এরকম বিকৃত ইতিহাসও শোনানো হয়েছে। তিনি বলেন, একটি জাতিকে অর্থনৈতিক মুক্তি দেওয়ার জন্য পরিকল্পনা করে ধাপে ধাপে জাতির পিতা এগিয়েছেন এবং মানুষকে সেই স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ করেছেন।

[৫.১] ঠিক ভাষা আন্দোলন যে শুরু ১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ থেকে, সেদিন সচিবালয়ের সামনে থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে গ্রেফতার করা হলো। এরপর ১৫ তারিখ মুক্তি পেলেন সমস্ত ছাত্রনেতারা। ১৬ মার্চ ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় আমতলায় (বর্তমান ঢাকা মেডিকেলের ইমার্জেন্সী গেট সংলগ্ন) যে সভা হয়, সেখানে সভাপতিত্ব করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। ভাষা সৈনিক গাজিউল হক তাঁর লেখনিতে এই তথ্যটি দিয়ে যান বলে এটা কেউ অস্বীকার করতে পারেনি। এভাবে ভাষার জন্য লিফলেট, প্যামফ্লেট তৈরী করে সারা বাংলাদেশে সেগুলো প্রচার এবং দেশব্যাপী মানুষকে উদ্বুদ্ধ করার কাজগুলো জাতির পিতা করেছেন। যেজন্য বার বার তিনি গ্রেফতার হন।

[৫.৩] প্রধানমন্ত্রী বলেন, এমনকি ’৫২র ভাষা আন্দোলনের তারিখে (২১ ফেব্রুয়ারি) ছিল প্রাদেশিক পরিষদের বাজেট সেশন। তখন ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের ধ্বসে পড়া ভবনটিতে (বর্তমান অক্টোবর মেমোরিয়াল) প্রাদেশিক পরিষদের অধিবেশন বসতো। যার সামনে মিছিল করে ১৪৪ ধারা ভঙ্গেরও সিদ্ধান্ত হয়। অনেক মেয়েরাও মিছিলে নেসে আসে এবং সেই মিছিলে গুলিতে সালাম, রফিক, জব্বার সহ ভাষা শহিদেরা প্রাণ দেন। সে সময় কারাগারো থাকা বঙ্গবন্ধুই এই আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন, যা তাঁর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে তিনি নিজে লিখে গেছেন এবং জাতির পিতার বিরুদ্ধে পাকিস্তানের গোয়েন্দা রিপোর্টের সংকলনের ভিত্তিতে রচিত ‘সিক্রেট ডকুমেন্ট অব ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চ অন ফাদার অব দ্য ন্যাশন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’ সিরিজের বইতেও পাওয়া যায়।

 

 

[৫.৪] তিনি বলেন, এর আগেই ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ জাতির পিতা এসএম হলে বসে ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করেন তমুদ্দুন মজলিসসহ আরো কয়েকটি প্রগতিশীল সংগঠনকে নিয়ে।  ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ছাত্র বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারিই পূর্ববাংলা ছাত্রলীগও গঠন করেছিলেন এবং ছাত্রসংগঠন গঠন করে আন্দোলন সংগ্রামের প্রস্তুতি নেন।

[৬] প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে অমর একুশে এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির ভাষণে একথা বলেন।

[৭] শেখ হাসিনা বলেন, একুশ আমাদের শিখিয়েছে মাথা নত না করা। একুশ আমাদের শিখিয়েছে মাথা উঁচু করে চলা এবং আদর্শ নিয়ে চলা। ভাষা আন্দোলন থেকে যে চেতনার উন্মেষ ঘটেছে,  তার মাধ্যমেই কিন্তু আজকে আমরা পেয়েছি আমাদের স্বাধীনতা। এই স্বাধীনতাকে আমাদের অর্থবহ করতে হবে। এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।

[৮] তিনি বলেন, ইতিহাস বিকৃতি করে যারা আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাস যারা মুছে ফেলতে চেয়েছিল, ধীরে ধীরে তারাই আস্তাকুঁড়ে যাবে। আর বাঙ্গালী মাথা উঁচু করে স্বাধীন সত্ত্বা নিয়ে বিশের¦ দরবারে মাথা উঁচু করে চলবে। এটাই হলো বাস্তবতা। তিনি বলেন, ভোগে নয় ত্যাগেই সব থেকে আনন্দ এবং অর্জন, এ কথাটা মনে রাখতে হবে। আর সেটা শিখিয়েছেন, আমাদের লাখো শহীদ। সেটা শিখিয়েছেন আমাদের ভাষা আন্দোলনের শহীদ। সেটা শিখিয়ে দিয়ে গেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। কাজেই তার আদর্শ নিয়েই বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। বাংলাদেশকে আর কেউ পেছনে টানতে পারবে না। এই সিদ্ধান্তটা নিয়েই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।

[৯] প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ মানুষের জন্য কাজ করে বলেই মানুষের আস্থা ও ভালোবাসা এবং বিশ্বাস অর্জন করেছে।  যার ফলে জনগণ বারবার ভোট দিয়ে আমাদের নির্বাচিত করেছে। শেখ হাসিনা বলেন, ’৭৫ এর পর থেকে বাংলাদেশে যে কয়টা নির্বাচন হয়েছে, তার মধ্যে সবচেয়ে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হয়েছে ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারির নির্বাচন। হাজার চেষ্টা করে, অপবাদ ছড়িয়ে, দেশে বিদেশে নানা তদবির করেও জনগণকে ঠেকাতে পারেনি, জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়েছে। সব থেকে বড় কথা- মহিলা ভোটার এবং নবীন ভোটাররা সব থেকে বেশি মাত্রায় এবার ভোট দিয়েছে।

[১০] আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, এখন আবার শুনি তাদের বড় বড় কথা, আন্দোলন করে সরকার হটিয়ে দেবে। তিনি এ সময় বাম রাজনীতির কিছু দলের সমালোচনা করে বলেন, সরকার হটানোর আন্দোলনে কিছু বামপন্থী দলও রয়েছে- তারাও এখন লাফায়। তারাও আন্দোলন করবে, বিপ্লব করবে।

[১১] প্রধানমন্ত্রী তাঁকে বারবার হত্যা প্রচেষ্টার  উল্লেখ করে বলেন, জনগণ ও তাঁর দলের নেতাকর্মীরাই তাঁকে মানব ঢাল রচনা করে বারবার বাঁচিয়ে দিয়েছে। তিনি বলেন, আমি যাতে ক্ষমতায় আসতে না পারি, সেজন্য অনেক রকম চক্রান্ত হয়েছে। তারপরও আসতে আসতে (ক্ষমতায়) এই পঞ্চম দফায় এসে গেছি এবং বাংলাদেশটা এই ১৫ বছরে অন্তত বদলে গেছে। আমাদের বাংলাদেশের মানুষের আর্থসামাজিক উন্নতি হয়েছে। গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত মানুষের উন্নতি হয়েছে। শেখ হাসিনা বলেন, মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার থেকে আমাদের স্বাধীনতা, গণতান্ত্রিত অধিকার অর্জন সব অর্জনই এসেছে অনেক আত্মত্যাগের মধ্যদিয়ে। তিনি বলেন, বাঙালির যা কিছু প্রাপ্তি সেটা আওয়ামী লীগই দিয়েছে।

ইকবাল খান: [২] প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির জন্য প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে বাংলাদেশের বিশাল সামুদ্রিক এলাকা থেকে ‘সামুদ্রিক সম্পদ’ আহরণ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।

[৩] বাসস জানায়, শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) ‘দ্য টেরিটোরিয়াল ওয়াটারস অ্যান্ড মেরিটাইম জোনস অ্যাক্ট, ১৯৭৪’ আইন প্রণয়নের সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।

[৪] সরকার প্রধান বলেন, আমরা ২০১২ এবং ২০১৪ সালে মিয়ানমার ও ভারতের সাথে সমুদ্রসীমা নিষ্পত্তি করেছি। ‘টেরিটোরিয়াল ওয়াটারস এন্ড মেরিটাইম জোনস অ্যাক্ট ১৯৭৪’ আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পথনির্দেশক হিসেবে কাজ করে আসছে এবং ভবিষ্যতেও এই ক্রমধারা বজায় থাকবে বলে আমি মনে করি।

[৫] প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অঞ্চল যেটুকু আমরা অর্জন করেছি সেখানে সমুদ্র সম্পদ আহরণ করা এবং আমাদের অর্থনীতিতে অর্থাৎ যে ‘ব্লু ইকোনমি’ আমরা ঘোষণা দিয়েছি সেখানে তা অত্যন্ত কার্যকর হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। ইতোমধ্যে আমরা একটি ইনস্টিটিউশনও তৈরি করেছি গবেষণার জন্য।

[৬] শেখ হাসিনা বলেন, আমরা ‘টেরিটোরিয়াল ওয়াটারস এন্ড মেরিটাইম জোনস অ্যাক্ট ১৯৭৪’  এর সূবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করছি। কাজেই এই সময়ে এই আইনটি তাৎপর্য বিশেষভাবে উপলব্ধি করার সময় এসেছে।

[৭] প্রধানমন্ত্রী পরে বিআইসিসিতে মেরিটাইম স্টেকহোল্ডারদের বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন।

[৮] নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিট) রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মো. খুরশেদ আলম মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন এবং নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম. নাজমুল হাসান স্বাগত বক্তব্য দেন।

[৯] অনুষ্ঠানে ‘দ্য টেরিটোরিয়াল ওয়াটারস অ্যান্ড মেরিটাইম জোনস অ্যাক্ট, ১৯৭৪’ প্রণয়নের বার্ষিকীর সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে একটি অডিও-ভিজ্যুয়াল প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।

[১০] প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শুধু আমাদের একটি রাষ্ট্রই দিয়ে যাননি। তিনি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেন। আর সেই সাথে নিরবচ্ছিন্ন বাণিজ্যিক যোগাযোগ এবং সমুদ্র অর্থনীতির গুরুত্ব নিশ্চিত করার জন্য ১৯৭৪ সালে টেরিটোরিয়াল ওয়াটারস এন্ড মেরিটাইম জোনস অ্যাক্ট ১৯৭৪ প্রণয়ন করে দিয়ে যান। তখনো জাতিসংঘ কিন্তু এ ধরনের কোন আইন বা নীতিমালা গ্রহণ করেনি। এর আট বছর পর অর্থাৎ ১৯৮২ সালে জাতিসংঘ আনক্লজ থ্রী প্রণয়ন করে। কিন্তু আনক্লজ থ্রী প্রণয়নের পরে বাংলাদেশে ’৭৫ সাল পরবর্তী সরকারগুলো যারা সংবিধান লংঘন করে ক্ষমতায় এসেছিল তারা আর কোন উদ্যোগই নেয়নি। জাতির পিতা যেখানে রেখে গিয়েছিলেন সেখানেই পড়েছিল। বাংলাদেশের যে বিশাল সমুদ্রসীমা ছিল সেখানে আমাদের কোন অধিকারই ছিল না।

[১১] প্রধানমন্ত্রী বলেন, শুধু সমুদ্রে সীমানা নয়, আমাদের যে স্থল সীমানা রয়েছে, সেটা নির্দিষ্ট করার চুক্তিটাও জাতির পিতা করে দিয়ে যান। তিনি ভারতের সাথে চুক্তি করেন এবং সেই সাথে আমাদের সংবিধান সংশোধন করেও সেই চুক্তি বাস্তবায়ন করে দিয়ে যান। কিন্তু পরবর্তীতে সেটা আর কার্যকর করা হয়নি।

[১২] তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে ২১ বছর পর ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ সরকার এগুলো নিয়ে আবার কাজ শুরু করে কিন্তু সময় কম থাকায় সম্পূর্ণ করে দিয়ে যেতে পারেনি। শেখ হাসিনা এই কাজগুলো করেছিলেন খুব গোপনীয়তার সঙ্গে এবং জাতিসংঘের আনক্লজে সই করে আসেন বলে উল্লেখ করেন। যাতে আমাদের সমুদ্রসীমার যে অধিকার আছে সেটা যেন নিশ্চিত হয়।

[১৩] তিনি বলেন, তাঁর সরকার জাতির পিতা রেখে যাওয়া পররাষ্ট্র নীতি-‘সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়,’ সে নীতি মেনেই চলেছে। পাশাপাশি আমাদের অধিকার যেন প্রতিষ্ঠিত হয় সেজন্য তাঁর সরকার উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল। কিন্তু আয়োজন ও তথ্য উপাত্ত জোগাড় করার মধ্য দিয়েই সময় চলে যায়। আর ২০০১ সালের ১ অক্টোবরের নির্বাচনে ক্ষমতায় আসতে পারেনি। কাজেই আওয়ামী লীগের সব উদ্যোগ সেখানেই থেমে যায়। কারণ, পরবর্তীতে যারা সরকারে এসেছিল তারা এ ব্যাপারে কোন উদ্যোগ নেয়নি।

[১৪] প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার দ্বিতীয়বার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে উদ্যোগ নিয়ে সুষ্ঠুভাবে তা করতে সক্ষম হয়।

Related Articles

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ সংবাদ

পিলখানা হত্যা: পুনঃতদন্ত কমিশন নিয়ে জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট

0
পিলখানা বিডিআর হত্যার নেপথ্যে কারণ উদঘাটনে পুনঃতদন্ত কমিশন হয়েছে কিনা তা রাষ্ট্রপক্ষের কাছে জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। রোববার (৩ নভেম্বর) সকালে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি...

ইসরাইলি আগ্রাসনে আরও ২৭ ফিলিস্তিনি নিহত

0
ইসরাইলের অব্যাহত আগ্রাসনের অংশ হিসেবে গাজায় গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর চারটি পৃথক হামলায় ২৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত ও ৮৬ জন আহত হয়েছেন। এতে অবরুদ্ধ...

বাম রাজনীতি থেকে ‘অগ্নিকন্যা’, নৌকায় উঠে ক্ষমতায়, আ. লীগের দুঃসময়ে প্রস্থান

0
মতিয়া চৌধুরী। প্রতিবাদ, সংগ্রামের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল রাজনৈতিক জীবন। ১৯৬১-৬২ সালে ইডেন কলেজের ছাত্রী সংসদের ভিপি এবং ১৯৬৩-৬৪ সালে ডাকসুর জিএস নির্বাচিত হন। পাকিস্তান...

তাইজুল-বিজয়দের স্ট্যাটাস নিয়ে যা বললেন জাকির হাসান

0
ফাইল ছবি আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের দল ঘোষণার পর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট করেছেন জাতীয় দলের বেশ কয়েকজন ক্রিকেটার। এর মধ্যে রয়েছেন তাইজুল ইসলাম, এনামুল হক বিজয়,...

তাইজুল-বিজয়দের স্ট্যাটাস নিয়ে যা বললেন জাকির হাসান

0
ফাইল ছবি শেষ মুহূর্তের গোলে আটলান্টা ইউনাইটেডের কাছে ২-১ গোলে হেরেছে ইন্টার মায়ামি। লিওনেল মেসির গোল না পাওয়ার দিনে হারের তেতো স্বাদ পেলো মেজর লিগ...